হাতীবান্ধাএলাকায় বৃহৎ কোন শিল্প নেই তবে, কিছু কিছু এলাকায় ব্যবসায়বাণিজ্য ছড়িয়ে আছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র কুঠির শিল্পের বিস্তাররয়েছে। এলাকার ব্যবসায় বাণিজ্য নিত্য প্রয়োজনীয় এবং ব্যবহার যোগ্য পণ্যেব্যবসায় রয়েছে।
কৃষিভিত্তিকব্যবসা-বাণিজ্য(ধান, পাট, ভুট্টা, তামাকব্যবসাসহমৌসুমীফসলের)
ক্ষুদ্রওকুটিরশিল্প:
সহানীয়ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের মধ্যে রয়েছে - বাঁশ (ডালি, কুলা, চালুনী, হাতপাখা, চাটাই, ডোল, গরত বা মহিষের গাড়ির ছই, মাছ ধরার বিভিন্ন যন্ত্র, গবাদিপশুর মুখের টোপর প্রভৃতি) কাঠ (পিড়ে, গছা, উরতন- গাইন, ঢেঁকি প্রভৃতি), মৃৎ (মাটির থালা, হাড়িপাতিল, কলস, হিড়া বা মটকি, কুয়ার পাঠ, খাদ্য বাট্যাগারী, পয়সা রাখার ব্যাংক সহ বিভিন্ন ধরণের খেলনা), বেত (টালা, ডালি, ডোল, চেয়ার, মোড়া প্রভৃতি), পাট (দড়ি বা রশি, ছিকা, নুছনা, ঝুল, গবাদি পশুরমুখের টোপর প্রভৃতি), লৌহ (ক্যাটারী, ছুরি, চাকু, জাঁতি, দা, কাসেত, কুড়াল, কোদাল, খমতা, লাঙ্গলের ফলা, বল্লম, বর্শা, খোঁচা, তীর প্রভৃতি), সেলাই শিল্প (কাঁথা, নক্সী কাঁথা, হাত পাখা প্রভৃতি), অলংকার শিল্প (স্বর্ণও রৌপ্যের তৈরী গলার হার, হাতের বালা ও চুড়ি, কানের দুল, নাকের ফুল, কোমরের বিছা) প্রভৃতি ।
সহানীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পেরবয়স্ক কারিগররা অনেকেই নিজেদের পূর্বপুরতষের পেশা হিসেবে এ পেশা গুলোকে ধরেরেখেছেন। কিন্তু তাদের বর্তমান বংশধররা ব্যবসা-চাকুরী সহ বিভিন্ন পেশারদিকে ধাবিত হচ্ছেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস